Sylhet ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্যবসায়ীসহ এলাকাবাসির নিন্দা ও প্রতিবাদ

জগন্নাথপুরে মুজিব মার্কেট নিয়ে অপপ্রচার

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার হলদিপুর-চিলাউড়া ইউনিয়নের বাউধরন গ্রামে মুজিব মার্কেট নামে পরিচিত একটি ছোট বাজার, এই বাজারটি বিভিন্ন কারণে এলাকার মানুষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে বাউধরন, স্বজনশ্রী সহ তিনটি গ্রামের মানুষ নিত্য প্রয়োজনীয় কেনাকাটার জন্য রানীগঞ্জ বাজার ও জগন্নাথপুর উপজেলা সদরে যেতে হতো। এক সময় যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো না থাকায় অনেকটা কষ্ট করে দূরের হাটবাজারে যেতেন ঐ এলাকার মানুষ। নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী কেনাকাটার কষ্ট লাগবে বাউধরন গ্রামের যুক্তরাজ্য প্রবাসি বিশিষ্ট সমাজ সেবক মুজিবুর রহমান ২০১৬ সালে এলাকার মুরব্বিসহ এলাকার জনসাধারণের সাথে মতবিনিময় করে তাঁর নিজ ভূমিতে প্রতিষ্ঠা করেন মুজিব মার্কেট। বাজারের ভিটা তৈরি করে এলাকার মানুষের কাছে বিক্রি করে পুর্নাঙ্গ বাজারে প্রতিষ্টিত করেন। বর্তমানে এই মুজিব মার্কেটে ডাক্তারের চেম্বারসহ ফার্মেসী এবং নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রীর বেশকিছু দোকানপাট রয়েছে। এছাড়াও মুজিব মার্কেটের ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের নামাজের সুবিধার জন্য রয়েছে মসজিদ। নিরিবিলি পরিবেশে শাক-সবজি সহ দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী কেনাকাটার সুযোগ সুবিধা থাকায় এলাকার কাউকে কষ্ট করে দূরের বাজারে এখন আর যেতে হয়না। অন্য সব বাজারের মতোই মুজিব মার্কেট প্রতিষ্ঠার পর থেকে দলমত নির্বিশেষে এলাকাবাসীর সর্বসম্মতিক্রমে গঠন করা হয়েছে মার্কেট পরিচালনা কমিটি। বাজারের শৃঙ্খলা, অসামাজিক কার্যকলাপ রোধে এবং ব্যবসায়ি ও ক্রেতাদের স্বার্থ রক্ষায় পরিচালনা কমিটি দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করে আসছেন।

গত ০৩ নভেম্বর একটি ভূইফুর অনলাইন পেইজ থেকে মুজিব মার্কেট ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক লন্ডন প্রবাসি মুজিবুর রহমান মুজিবকে নিয়ে কাল্পনিক,আজগুবি গল্প তৈরি করে প্রচার করে। যাতে করে এলাকাবাসী ও মার্কেট ব্যবসায়ীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।

সরজমিনে গিয়ে বাউধরন মুজিব মার্কেটের ব্যবসায়ী এবং ক্রেতা ও পরিচালনা কমিটির লোকজনের সাথে আলাপ করলে তারা জানান, মুজিব মার্কেট শুধু বাজারই নয় বাউধরন সহ পাশাপাশি কয়েকটি গ্রামের মানুষের মিলনস্থল। তবে ইদানিং একটি অদৃশ্য মহল বাজারের প্রতিষ্ঠাতা মুজিবুর রহমানকে রাজনৈতিক ও সামাজিক ভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য বিভিন্ন অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে।

বাউধরন গ্রামের বিশিষ্ট সমাজসেবক  শাহ আলম বলেন, মুজিব মার্কেট প্রতিষ্ঠার পর থেকে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রেখে পরিচালিত হয়ে আসছে। এলাকার পঞ্চায়েত, বিভিন্ন সামাজিক বিষয় ও রাজনৈতিক দলের মিটিং,মিছিল এই মার্কেটে হয়। এজন্য মুজিব মার্কেট এখন সবার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। কোন ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ মুজিব মার্কেটে হয়না।

স্বজশ্রী গ্রামের ফারুক মিয়া বলেন, আমরা মুজিব মার্কেটে প্রতিদিন আসি। নিত্যপূন্য কেনাকাটা করি। শুনছি একটা মহল বাজার নিয়ে অপ্রচার চালাচ্ছে। আমি তার নিন্দা জানাই। আমার জানা মতে মুজিব মার্কেটে কোন ধরনের অসামাজিক কাজকর্ম হয়না।

মার্কেট মসজিদের ইমাম হাফেজ ক্বারি নাজমুল ইসলাম বলেন,গত চার বছর ধরে এখানে ইমামতি করছি, কোনদিন এই মার্কেটে মদ,জুয়া, অসামাজিক কাজকর্ম হতে দেখিনি। তবে মুজিব মার্কেটের প্রতিষ্ঠাতা ও মার্কেট নিয়ে একটি অনলাইনে আজগুবি বিষয় উপস্থাপন করা হয়েছে, এটা বানোয়াট বিত্তহীন।

বাউধরন গ্রামের মুরুব্বি মাসুক মিয়া বলেন, মার্কেটের প্রতিষ্ঠাতা মুজিবুর রহমান! তিনি বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত, তিনি তার মার্কেটে বিএনপি অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের অফিস দিয়েছেন, এজন্য একটি মহল তার রাজনৈতিক পরিচয় ও মার্কেটের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে নানা ষড়যন্ত্র করছে, বাজারটি সুন্দর ভাবে পরিচালিত হচ্ছে।

এলাকার সচেতন ব্যক্তিত্ব ফয়জুল করিম বলেন, মুজিবুর রহমান ও মার্কেটের বিরুদ্ধে অনলাইনে আজগুবি বিষয় উপস্থাপন করে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, এটা সম্পুর্ন মিথ্যা বিত্তহীন উদ্দেশ্যপ্রণীত।

মুজিব মার্কেট কমিটির যুগ্ম সম্পাদক সাইফুল ইসলাম জাবেদ বলেন, মুজিব মার্কেট নতুন কমিটি হয়েছে, আমরা বাজারটির উন্নতি করার জন্য চেষ্টা করবো। বাজার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার দিন থেকে আজ পর্যন্ত বাজারে কোন ধরনের অসামাজিক কাজকর্ম হয়নি,আমরা হতেও দেবনা। বাজার নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে,এ সকল মিথ্যা তথ্যবহুল নিউজে এলাকার কেউ বিভ্রান্ত হবেন না।
বাউধরন কলেজ পড়ুয়া ছাত্র নাঈম জানান, বাজারের প্রতিষ্ঠাতা মুজিবুর রহমান একজন সমাজ সেবক এবং দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূল বিএনপির রাজনীতি করে আসছেন। তার রাজনীতি ক্যারিয়ার বিনিষ্ট করার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। বর্তমানে তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে, আমরা এ অপ্রচারে তীব্র নিন্দা জানাই।

মুজিব মার্কেট কমিটি সেক্রেটারি শাহিনুর রাহমান শাহীন বলেন, নতুন কমিটি হয়েছে, এলাকার মানুষ বাজারে কেনাকাটা করেন, এলাকার কিছু কুচক্রী মহল বাজারের প্রতিষ্ঠাতা মুজিবুর রহমান ও বাজার নিয়ে অপপ্রচার চালিয়ে এলাকার ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার চেষ্টা করছেন, আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
মুজিব মার্কেট পরিচালনা কমিটির সভাপতি শাহ মহসিন আহমেদ মামুর বলেন, বাউধরন মুজিব মার্কেটকে বিতর্কিত করার জন্য এবং সামাজিক ঐক্য শৃঙ্খলা বিনিষ্ঠ করতে একটি মহল সোস্যাল মিডিয়ায় ভুল তত্ত্ব দিয়ে এলাকার মানুষকে বিভ্রান্ত করছে, আমরা জানিনা কে-বা কারা এসব করছে, বাজার প্রতিষ্ঠার পর থেকে সুন্দর ভাবে পরিচালিত হয়ে আসছে, বাজারে কোন ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ হয়না। আমি উক্ত অপ্রচারের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই। সাথে যে বা যারা এহেন মিথ্যা অপ্রচার চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Sylhet Vision

জনগণের অভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বৈরাচারকে হটিয়ে দেওয়া হয়েছে-তারেক জিয়া

ব্যবসায়ীসহ এলাকাবাসির নিন্দা ও প্রতিবাদ

জগন্নাথপুরে মুজিব মার্কেট নিয়ে অপপ্রচার

প্রকাশের সময় : ০২:৫২:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার হলদিপুর-চিলাউড়া ইউনিয়নের বাউধরন গ্রামে মুজিব মার্কেট নামে পরিচিত একটি ছোট বাজার, এই বাজারটি বিভিন্ন কারণে এলাকার মানুষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে বাউধরন, স্বজনশ্রী সহ তিনটি গ্রামের মানুষ নিত্য প্রয়োজনীয় কেনাকাটার জন্য রানীগঞ্জ বাজার ও জগন্নাথপুর উপজেলা সদরে যেতে হতো। এক সময় যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো না থাকায় অনেকটা কষ্ট করে দূরের হাটবাজারে যেতেন ঐ এলাকার মানুষ। নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী কেনাকাটার কষ্ট লাগবে বাউধরন গ্রামের যুক্তরাজ্য প্রবাসি বিশিষ্ট সমাজ সেবক মুজিবুর রহমান ২০১৬ সালে এলাকার মুরব্বিসহ এলাকার জনসাধারণের সাথে মতবিনিময় করে তাঁর নিজ ভূমিতে প্রতিষ্ঠা করেন মুজিব মার্কেট। বাজারের ভিটা তৈরি করে এলাকার মানুষের কাছে বিক্রি করে পুর্নাঙ্গ বাজারে প্রতিষ্টিত করেন। বর্তমানে এই মুজিব মার্কেটে ডাক্তারের চেম্বারসহ ফার্মেসী এবং নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রীর বেশকিছু দোকানপাট রয়েছে। এছাড়াও মুজিব মার্কেটের ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের নামাজের সুবিধার জন্য রয়েছে মসজিদ। নিরিবিলি পরিবেশে শাক-সবজি সহ দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী কেনাকাটার সুযোগ সুবিধা থাকায় এলাকার কাউকে কষ্ট করে দূরের বাজারে এখন আর যেতে হয়না। অন্য সব বাজারের মতোই মুজিব মার্কেট প্রতিষ্ঠার পর থেকে দলমত নির্বিশেষে এলাকাবাসীর সর্বসম্মতিক্রমে গঠন করা হয়েছে মার্কেট পরিচালনা কমিটি। বাজারের শৃঙ্খলা, অসামাজিক কার্যকলাপ রোধে এবং ব্যবসায়ি ও ক্রেতাদের স্বার্থ রক্ষায় পরিচালনা কমিটি দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করে আসছেন।

গত ০৩ নভেম্বর একটি ভূইফুর অনলাইন পেইজ থেকে মুজিব মার্কেট ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক লন্ডন প্রবাসি মুজিবুর রহমান মুজিবকে নিয়ে কাল্পনিক,আজগুবি গল্প তৈরি করে প্রচার করে। যাতে করে এলাকাবাসী ও মার্কেট ব্যবসায়ীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।

সরজমিনে গিয়ে বাউধরন মুজিব মার্কেটের ব্যবসায়ী এবং ক্রেতা ও পরিচালনা কমিটির লোকজনের সাথে আলাপ করলে তারা জানান, মুজিব মার্কেট শুধু বাজারই নয় বাউধরন সহ পাশাপাশি কয়েকটি গ্রামের মানুষের মিলনস্থল। তবে ইদানিং একটি অদৃশ্য মহল বাজারের প্রতিষ্ঠাতা মুজিবুর রহমানকে রাজনৈতিক ও সামাজিক ভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য বিভিন্ন অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে।

বাউধরন গ্রামের বিশিষ্ট সমাজসেবক  শাহ আলম বলেন, মুজিব মার্কেট প্রতিষ্ঠার পর থেকে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রেখে পরিচালিত হয়ে আসছে। এলাকার পঞ্চায়েত, বিভিন্ন সামাজিক বিষয় ও রাজনৈতিক দলের মিটিং,মিছিল এই মার্কেটে হয়। এজন্য মুজিব মার্কেট এখন সবার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। কোন ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ মুজিব মার্কেটে হয়না।

স্বজশ্রী গ্রামের ফারুক মিয়া বলেন, আমরা মুজিব মার্কেটে প্রতিদিন আসি। নিত্যপূন্য কেনাকাটা করি। শুনছি একটা মহল বাজার নিয়ে অপ্রচার চালাচ্ছে। আমি তার নিন্দা জানাই। আমার জানা মতে মুজিব মার্কেটে কোন ধরনের অসামাজিক কাজকর্ম হয়না।

মার্কেট মসজিদের ইমাম হাফেজ ক্বারি নাজমুল ইসলাম বলেন,গত চার বছর ধরে এখানে ইমামতি করছি, কোনদিন এই মার্কেটে মদ,জুয়া, অসামাজিক কাজকর্ম হতে দেখিনি। তবে মুজিব মার্কেটের প্রতিষ্ঠাতা ও মার্কেট নিয়ে একটি অনলাইনে আজগুবি বিষয় উপস্থাপন করা হয়েছে, এটা বানোয়াট বিত্তহীন।

বাউধরন গ্রামের মুরুব্বি মাসুক মিয়া বলেন, মার্কেটের প্রতিষ্ঠাতা মুজিবুর রহমান! তিনি বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত, তিনি তার মার্কেটে বিএনপি অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের অফিস দিয়েছেন, এজন্য একটি মহল তার রাজনৈতিক পরিচয় ও মার্কেটের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে নানা ষড়যন্ত্র করছে, বাজারটি সুন্দর ভাবে পরিচালিত হচ্ছে।

এলাকার সচেতন ব্যক্তিত্ব ফয়জুল করিম বলেন, মুজিবুর রহমান ও মার্কেটের বিরুদ্ধে অনলাইনে আজগুবি বিষয় উপস্থাপন করে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, এটা সম্পুর্ন মিথ্যা বিত্তহীন উদ্দেশ্যপ্রণীত।

মুজিব মার্কেট কমিটির যুগ্ম সম্পাদক সাইফুল ইসলাম জাবেদ বলেন, মুজিব মার্কেট নতুন কমিটি হয়েছে, আমরা বাজারটির উন্নতি করার জন্য চেষ্টা করবো। বাজার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার দিন থেকে আজ পর্যন্ত বাজারে কোন ধরনের অসামাজিক কাজকর্ম হয়নি,আমরা হতেও দেবনা। বাজার নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে,এ সকল মিথ্যা তথ্যবহুল নিউজে এলাকার কেউ বিভ্রান্ত হবেন না।
বাউধরন কলেজ পড়ুয়া ছাত্র নাঈম জানান, বাজারের প্রতিষ্ঠাতা মুজিবুর রহমান একজন সমাজ সেবক এবং দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূল বিএনপির রাজনীতি করে আসছেন। তার রাজনীতি ক্যারিয়ার বিনিষ্ট করার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। বর্তমানে তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে, আমরা এ অপ্রচারে তীব্র নিন্দা জানাই।

মুজিব মার্কেট কমিটি সেক্রেটারি শাহিনুর রাহমান শাহীন বলেন, নতুন কমিটি হয়েছে, এলাকার মানুষ বাজারে কেনাকাটা করেন, এলাকার কিছু কুচক্রী মহল বাজারের প্রতিষ্ঠাতা মুজিবুর রহমান ও বাজার নিয়ে অপপ্রচার চালিয়ে এলাকার ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার চেষ্টা করছেন, আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
মুজিব মার্কেট পরিচালনা কমিটির সভাপতি শাহ মহসিন আহমেদ মামুর বলেন, বাউধরন মুজিব মার্কেটকে বিতর্কিত করার জন্য এবং সামাজিক ঐক্য শৃঙ্খলা বিনিষ্ঠ করতে একটি মহল সোস্যাল মিডিয়ায় ভুল তত্ত্ব দিয়ে এলাকার মানুষকে বিভ্রান্ত করছে, আমরা জানিনা কে-বা কারা এসব করছে, বাজার প্রতিষ্ঠার পর থেকে সুন্দর ভাবে পরিচালিত হয়ে আসছে, বাজারে কোন ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ হয়না। আমি উক্ত অপ্রচারের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই। সাথে যে বা যারা এহেন মিথ্যা অপ্রচার চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।