Sylhet ০১:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৬৫ মন্ত্রী-এমপির সম্পদের অনুসন্ধান চেয়ে দুদককে চিঠি

  • ভিশন ডেস্ক ::
  • প্রকাশের সময় : ০৪:২৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৪
  • ৪১

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের ২৫ মন্ত্রী ও ৪০ জন সংসদ সদস্যের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের অনুসন্ধান চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) চিঠি পাঠানো হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে যে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের আয় বেড়েছে সীমাহীনভাবে। দুর্নীতি ব্যতীত এরকম সম্পদ বৃদ্ধি সম্ভব নয়। দুদক থেকে ইতিপূর্বে বলা হয়েছিল যে, কমিশন মন্ত্রী-এমপিদের এ অস্বাভাবিক সম্পদ বৃদ্ধির ব্যাপারে অনুসন্ধান করবে। কিন্তু দুদক এখন পর্যন্ত সে কাজটি করেনি। এ কারণে গতকাল রবিবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন মন্ত্রী-এমপিদের সম্পদের অনুসন্ধান চেয়ে দুদক চেয়ারম্যান বরাবর এ চিঠি পাঠান। সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে চিঠি দেওয়ার বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান তিনি।

যাদের সম্পদের অনুসন্ধান চাওয়া হয়েছে, এরা হলেন—সাবেক মন্ত্রী টিপু মুনশি, ডা. জাহেদ মালেক, নসরুল হামিদ, ডা. এনামুর রহমান, ডা. দীপু মনি, আনিসুল হক, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, তাজুল ইসলাম, মহিবুল হাসান চৌধুরী, জুনাইদ আহমেদ পলক, ফরিদুল হক খান, সাধন চন্দ্র মজুমদার, জাকির হোসেন, গোলাম দস্তগীর গাজী, ইমরান আহমেদ, কামাল আহমেদ মজুমদার, নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, জাহিদ আহসান রাসেল, বেনজীর আহমেদ, সরওয়ার জাহান, শরিফুল ইসলাম জিন্না, জিয়াউর রহমান, মেহের আফরোজ, কামরুল ইসলাম, হাছান মাহমুদ, শহিদুল ইসলাম বকুল, কাজী নাবিল আহমেদ, মহিববুর রহমান, স্বপন ভট্টাচার্য, কাজিম উদ্দিন আহম্মদ, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, মামুনুর রশিদ কিরণ প্রমুখ।

ব্যারিস্টার সারওয়ার হোসেন বলেন, বিগত সরকারের এসব মন্ত্রী ও এমপিদের সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে শতকরা ২০০ ভাগ। দুর্নীতির আশ্রয় নেওয়া ছাড়া এভাবে সম্পদ বৃদ্ধির কোনো সুযোগ নেই।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Sylhet Vision

নিরীহ কারও নামে মামলা হলে আইনি প্রক্রিয়ায় প্রত্যাহার: আইজিপি

৬৫ মন্ত্রী-এমপির সম্পদের অনুসন্ধান চেয়ে দুদককে চিঠি

প্রকাশের সময় : ০৪:২৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৪

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের ২৫ মন্ত্রী ও ৪০ জন সংসদ সদস্যের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের অনুসন্ধান চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) চিঠি পাঠানো হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে যে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের আয় বেড়েছে সীমাহীনভাবে। দুর্নীতি ব্যতীত এরকম সম্পদ বৃদ্ধি সম্ভব নয়। দুদক থেকে ইতিপূর্বে বলা হয়েছিল যে, কমিশন মন্ত্রী-এমপিদের এ অস্বাভাবিক সম্পদ বৃদ্ধির ব্যাপারে অনুসন্ধান করবে। কিন্তু দুদক এখন পর্যন্ত সে কাজটি করেনি। এ কারণে গতকাল রবিবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন মন্ত্রী-এমপিদের সম্পদের অনুসন্ধান চেয়ে দুদক চেয়ারম্যান বরাবর এ চিঠি পাঠান। সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে চিঠি দেওয়ার বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান তিনি।

যাদের সম্পদের অনুসন্ধান চাওয়া হয়েছে, এরা হলেন—সাবেক মন্ত্রী টিপু মুনশি, ডা. জাহেদ মালেক, নসরুল হামিদ, ডা. এনামুর রহমান, ডা. দীপু মনি, আনিসুল হক, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, তাজুল ইসলাম, মহিবুল হাসান চৌধুরী, জুনাইদ আহমেদ পলক, ফরিদুল হক খান, সাধন চন্দ্র মজুমদার, জাকির হোসেন, গোলাম দস্তগীর গাজী, ইমরান আহমেদ, কামাল আহমেদ মজুমদার, নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, জাহিদ আহসান রাসেল, বেনজীর আহমেদ, সরওয়ার জাহান, শরিফুল ইসলাম জিন্না, জিয়াউর রহমান, মেহের আফরোজ, কামরুল ইসলাম, হাছান মাহমুদ, শহিদুল ইসলাম বকুল, কাজী নাবিল আহমেদ, মহিববুর রহমান, স্বপন ভট্টাচার্য, কাজিম উদ্দিন আহম্মদ, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, মামুনুর রশিদ কিরণ প্রমুখ।

ব্যারিস্টার সারওয়ার হোসেন বলেন, বিগত সরকারের এসব মন্ত্রী ও এমপিদের সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে শতকরা ২০০ ভাগ। দুর্নীতির আশ্রয় নেওয়া ছাড়া এভাবে সম্পদ বৃদ্ধির কোনো সুযোগ নেই।