l
বিশেষ করে সিলেট সদরের হাটখোলা-দক্ষিন সুরমা, জালালাবাদ, কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলার অবস্থা ভয়াবহ। আহতরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় ঘরের মালপত্র ভিজে গেছে। হাজার হাজার মানুষ ঘর ছেড়ে অন্যের পাকা ঢালাই ঘরে গিয়ে আশ্রয় নিয়ছেন।
গতরাত (৩১ মার্চ) রবিবার রাত ১০টায় ঝড়ো হওয়াসহ আচমকা এ শিলাবৃষ্টি হয়। শিলাবৃষ্টিতে বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটলে প্রায় পূরো সিলেট আঁধারে নিমজ্জিত।
হতদরিদ্র মানুষের ঈদের আনন্দ অনেকটা নিরানন্দ হয়ে যাচ্ছে।
অনেকে ফেইচবুকে তাদের ক্ষয়ক্ষতি ও ভয়াবহতা তুলে ধরেছেন।
জাকারিয়া নামে এক ব্যক্তি ফেইচবুকে লিখেন,আমার ৪৫ বছর বয়সের ইতিহাস এমন ভয়াবহ শীলাবৃষ্টি দেখিনি।
সিনিয়র সাংবাদিক দিপু সিদ্দিক লিখেন, শীলাগুলো টেনিস বলের মত,যা স্মরন কালের সেরা ভয়াবহতা।
রাজনীতি ব্যাক্তি সুবাস দাস লিখেন,শহরের ভ্রাম্যমান দোকানি ও হকারদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।ঈদের পূর্বে তাদের এমন ক্ষতি তাদের পরিবারে নেমে এসেছে হতাশা।
বিশিষ্টি ব্যবসায়ী ফয়ছল মিয়া জানান,সিলেটের শত শত গাড়ির গ্লাস ভেঙ্গে মালিক শ্রমিকদের মাথায় হাত।ঈদের পূর্বে এমন ক্ষতি মরার উপর খাড়া ঘাঁ।
তাছাড়া সুনামগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় শীলাবৃষ্টির খবর পাওয়া গেছে। অনেকেই শীলাগুলোর ছবি ও ভয়াবহতার ভিডিও সোশাল মিডিয়াতা তুলে ধরেছেন।
এদিকে গতকাল সিলেট আবহাওয়া অফিস ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছিল।