বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সদস্য আরিফ সোহেলের স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
কমিটি অন্য সদস্যরা হলেন— যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ফয়সাল জামান, জিহান জোবায়ের, নাহাত হাসান পৌলমি, শফিকুল ইসলাম, তানিয়া আলীম সোমা, পাবেল আহমদ, শামসুল ইসলাম শাওন, মাহফুজুর রহমান মুহিত, নাজমুল ইসলাম খান, যুগ্ম সদস্য সচিব হয়েছেন— খাইরুজ্জামান মাসুম, আহসানুল হক মাহি, আবু উবাইদা জামিল, জিসান আহমদ রাহি, মো. আবু তাকসিন, সামিয়া জান্নাত চৌধুরী, ইশতিয়াক আলম জাকি, আরিয়ান রাফি শিহাব, মুখ্য সংগঠক হয়েছেন রুহি আক্তার, সংগঠক হয়েছেন আলি আহসান চৌধুরী,
শবনম দ্দোজা জ্যোতি, সুমাইয়া মেহজাবিন আমানী, আলী ইমরান, আশরাফুল ইসলাম, নাঈম আহমেদ অন্তর, প্রিতম সূত্রধর, আলী আহমদ তালহা, খাদিজা আক্তার, হোসাইন সাবের, মো. আরমান হোসেন।
এ ছাড়া কমিটিতে মুখপাত্র হয়েছেন মো. রুহুল আমিন, সদস্য তাহমিদ আহমেদ, অমিত রায়, ইকরাল আলী সিয়াম, আল ফুয়াদ, সামসুজ্জামান, মাহফুজ আলম রাতুল, জায়েদ আহমেদ, লাভলু রহমান বাপ্পি, আবু আব্বাস, খসরু আলম, মোহাম্মদ শফি, মিলি আক্তার, সোহেল মিয়া, মো. সামিউল কবির সজাগ, উম্মে সুমাইয়া তাবাসসুম মুনা, আলিশা নাজাত, রুহুল আমীন, নোহান মাহদী চৌধুরী, জাবেদ আহমেদ রাহুল, সাইফুল ইসলাম, মহিউদ্দিন আরিফ, রিমা আক্তার, রাহাত হোসেন, মো. ফয়জল হক, রেজাউল করিম সজীব, আবু সাফোয়ান চৌধুরী, জিসান আহমদ, শাহরিয়ার আহমদ শুভ, তমালিকা সূত্রধর বিউটি, আফসার বারি ফাহিম, ফারুক আহমদ, আহবাব আহমদ রিহাম, হাবিবা আক্তার, আরাফ মুত্তাকি, রাব্বি আহমেদ, মোস্তাক আহমেদ, সাজিদুল ইসলাম, মোমেনা বেগম,রাজিব মিয়া।
নতুন এই কমিটির বিষয়ে জানতে চাইলে ইমন দ্দোজা আহমদ বলেন, স্বৈরাচার যেন কোনোভাবে পরিস্থিতি ঘোলা করতে না পারে এবং গণতন্ত্র রক্ষায় আমরা কাজ করে যাব।