Sylhet ১১:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সম্পদে রিপা এগিয়ে, দিপু পিছিয়ে

আগামী ৮ মে শুরু হচ্ছে দেশের ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। চার দফায় নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। প্রথম ধাপে দিরাই এবং শাল্লা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৯ জন প্রার্থী। দিরাই উপজেলায় ৫ জন এবং শাল্লা উপজেলায় ৪ জন। হলফনামা অনুযায়ী প্রার্থীদের মধ্যে সম্পদে এগিয়ে আছেন রিপা সিনহা। হলফনামায় তার ৬১ লক্ষ ২৯ হাজার ২৮ টাকার সম্পদের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। দ্বিতীয় প্রদীপ রায়। তাঁর সম্পদ ২৯ লক্ষ ১৫ হাজার ২৮১ টাকার, তৃতীয় মোহাম্মদ গোলাপ মিয়া, ২৮ লক্ষ ৯১ হাজার ৯৭২ টাকার সম্পদ উল্লেখ করেছেন তিনি, চতুর্থ অবনী মোহন দাস, ২০ লক্ষ ২৩ হাজার ৬০০ টাকার সম্পদ আছে তাঁর, পঞ্চম মো. আজাদুল ইসলাম রতন ১৫ লক্ষ ৮০ হাজার টাকার সম্পদ তাঁর, ষষ্ঠ গনেন্দ্র চন্দ্র সরকার, ১৩ লক্ষ ৪১ হাজার টাকার সম্পদ এই প্রার্থীর। সপ্তম এস এম শামীম, ৯ লক্ষ ৮২ হাজার ৮৩০ টাকার সম্পদ তাঁর। অষ্টম রঞ্জন কুমার রায় ৯ লক্ষ ২০ হাজার এবং নবম দিপু রঞ্জন দাশ’র ৯ লক্ষ ১০ হাজার টাকার সম্পদ রয়েছে।
জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক মো. আজাদুল ইসলাম রতন ব্যবসা (ব্যবসার পুঁজি) থেকে বাৎসরিক আয় করেন ৩ লক্ষ ৭৪ হাজার টাকা, আইনপেশা থেকে ৩ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা, সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর’এর (এপিপি) সম্মানী ভাতা ৯৬ হাজার টাকা। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নগদ টাকা নিজ নামে ২ লক্ষ, নিজ নামে ৩ ভরি স্বর্ণ ১ লক্ষ টাকা, স্ত্রী ও স্বামীর নামে ১০ ভরি স্বর্ণ ৩ লক্ষ টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ১ লক্ষ টাকা, আসবাবপত্র ৫০ হাজার টাকা।
দিরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ রায় ব্যবসা থেকে বাৎসরিক ৭ লক্ষ ৫০ টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নিজ নামে নগদ ৭৫ হাজার টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে ৩০ হাজার টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা ৮ লক্ষ ৫০ হাজার ২৩১ টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে ১ লক্ষ টাকা, সেডান কার ১টি ৮ লক্ষ টাকা, স্বর্ণালংকার স্ত্রী/স্বামীর নামে ৫ ভরি ২ লক্ষ টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ৭০ হাজার টাকা, আসবাবপত্র ৯০ হাজার টাকা। স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে যৌথ মালিকানায় কৃষি জমি এবং আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবন।
উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ গোলাপ মিয়া ব্যবসা থেকে বাৎসরিক ৪ লক্ষ ১০ হাজার টাকা, অন্যান্য খাত থেকে ৩ লক্ষ টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নগদ টাকা নিজ নামে ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ২৮৯ টাকা, ব্যাংক ঋণ পূবালী ব্যাংক ৩ লক্ষ ৯৮ হাজার ৯৬৯ টাকা, স্বর্ণালংকার ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ৮০ হাজার টাকা, আসবাবপত্র ১ লক্ষ টাকা এবং অন্যান্য ৭ লক্ষ ২৬ হাজার ৬৮৩ টাকা। স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে কৃষি জমি ৬ শতক ৫ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, অকৃষি জমি ২ শতক ৪ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা।
দিরাই উপজেলা যুবলীগের সভাপতি রঞ্জন কুমার রায় কৃষি খাত থেকে বৎসরিক ৮০ হাজার টাকা, ব্যবসা থেকে ৯০ হাজার টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নিজ নামে নগদ ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে ৮ ভরি স্বর্ণ ৪ লক্ষ টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ১ লক্ষ টাকা, আসবাবপত্র ১ লক্ষ টাকা। স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে যৌথ মালিকানায় ১২ কেদার কৃষি জমি ও একটি বাড়ি।
মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান রিপা সিনহা সঞ্চয়পত্র থেকে বাৎসরিক ১ লক্ষ ৮০০ টাকা, আইনপেশা থেকে ৬০ হাজার, চাকুরী (সম্মানী) ৩ লক্ষ ২৪ হাজার টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নিজ নামে নগদ ৯ লক্ষ টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে ৪ লক্ষ ৫১ হাজার ৪৮৭ টাকা, জিপিএফ ১০ লক্ষ ৫৭ হাজার ৭৪১ টাকা, সঞ্চয়পত্র ১৫ লক্ষ টাকা, স্বর্ণ নিজ নামে ২১ ভরি ও স্বামী/স্ত্রীর নামে ১০ ভরি, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ২ লক্ষ টাকা, আসবাবপত্র ২ লক্ষ টাকা। স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নিজ নামে ২ শতক কৃষি জমি ৪ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে ২ শতক ৪ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা, অকৃষি জমি নিজ নামে ৭ শতক ২ লক্ষ ৩২ হাজার ৫০০টাকা ও স্বামী/স্ত্রীর নামে ৭ শতক ২ লক্ষ ৩২ হাজার ৫০০টাকা ।
এদিকে শাল্লা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অবনী মোহন দাস আইন পেশা থেকে বাৎসরিক ৫০ হাজার টাকা এবং প্রার্থীর উপর নির্ভরশীল (স্ত্রী) বার্ষিক বেতন ২ লক্ষ ৭০ হাজার ৬০০ টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ১টি মোটর সাইকেল ২ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা, ১টি ইঞ্জিন চালিত নৌকা ২ লক্ষ টাকা, স্বর্ণ নিজ নামে ৪ ভরি ১ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে স্বর্ণ ৮ ভরি ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী নিজ নামে ৪৭ হাজার টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে ৩৯ হাজার টাকা, আসবাবপত্র নিজ নামে ১ লক্ষ টাকা ও স্ত্রী/স্বামীর নামে ৮ হাজার টাকা, ১টি পাওয়ার টিলার ৫৪ হাজার টাকা। স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে কৃষি জমি ১ লক্ষ ৫ হাজার টাকা, অকৃষি জমি (বাজার ভিট) ৬০ হাজার টাকা, ২টি আধাপাকা ঘর ৪ লক্ষ টাকা, বাড়ি দুইটি ৯০ হাজার টাকা।
উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান গনেন্দ্র চন্দ্র সরকার কৃষি খাত থেকে বাৎসরিক ১ লক্ষ টাকা, কৃষি পণ্য ও মৌসুমী ব্যবসা থেকে ২ লক্ষ ৪৬ হাজার টাকা ও অন্যান্য খাত থেকে ৫০ হাজার টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নিজ নামে নগদ (মৌসুমী ব্যবসার মূলধন) ৭ লক্ষ টাকা, স্বর্ণালংকার ৫০ হাজার টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ২০ হাজার টাকা, আসবাবপত্র ২০ হাজার টাকা।
স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে কৃষি জমি পৈত্রিক সূত্রে ২২.০৬ একর, স্ত্রী/স্বামীর নামে ৬.৬৬ একর ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা, নির্ভরশীলদের নামে ৫.৪১ একর। বাড়ি ১৫ হাজার টাকা।
বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান দিপু রঞ্জন দাশ অন্যান্য খাত থেকে ২ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নিজ নামে নগদ ৪০ হাজার টাকা, মোটরসাইকেল ১টি ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে ২ ভরি স্বর্ণ ২ লক্ষ টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ৭০ হাজার টাকা, আসবাবপত্র ৭০ হাজার টাকা। স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে কৃষি জমি ৫.০০ একর ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, যৌথ মালিকানায় একটি সেমি পাকা বাড়ি রয়েছে।
এস.এম শামীম ব্যবসা থেকে বাৎসরিক ৩ লক্ষ ৩০ হাজার ৮৩০ টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নিজ নামে নগদ ৩ লক্ষ ২২ হাজার টাকা, স্বর্ণালংকার ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ৮০ হাজার টাকা, আসবাবপত্র ১ লক্ষ টাকা।

সুত্র-সুনামগঞ্জের খবর

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

হ্যান্ডকাপ নিয়ে পালিয়ে যাওয়া ওসির সোর্স সেই যুবলীগ নেতা দুই সহোদরসহ কারাগারে

সম্পদে রিপা এগিয়ে, দিপু পিছিয়ে

প্রকাশের সময় : ০৮:২৭:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪

আগামী ৮ মে শুরু হচ্ছে দেশের ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। চার দফায় নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। প্রথম ধাপে দিরাই এবং শাল্লা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৯ জন প্রার্থী। দিরাই উপজেলায় ৫ জন এবং শাল্লা উপজেলায় ৪ জন। হলফনামা অনুযায়ী প্রার্থীদের মধ্যে সম্পদে এগিয়ে আছেন রিপা সিনহা। হলফনামায় তার ৬১ লক্ষ ২৯ হাজার ২৮ টাকার সম্পদের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। দ্বিতীয় প্রদীপ রায়। তাঁর সম্পদ ২৯ লক্ষ ১৫ হাজার ২৮১ টাকার, তৃতীয় মোহাম্মদ গোলাপ মিয়া, ২৮ লক্ষ ৯১ হাজার ৯৭২ টাকার সম্পদ উল্লেখ করেছেন তিনি, চতুর্থ অবনী মোহন দাস, ২০ লক্ষ ২৩ হাজার ৬০০ টাকার সম্পদ আছে তাঁর, পঞ্চম মো. আজাদুল ইসলাম রতন ১৫ লক্ষ ৮০ হাজার টাকার সম্পদ তাঁর, ষষ্ঠ গনেন্দ্র চন্দ্র সরকার, ১৩ লক্ষ ৪১ হাজার টাকার সম্পদ এই প্রার্থীর। সপ্তম এস এম শামীম, ৯ লক্ষ ৮২ হাজার ৮৩০ টাকার সম্পদ তাঁর। অষ্টম রঞ্জন কুমার রায় ৯ লক্ষ ২০ হাজার এবং নবম দিপু রঞ্জন দাশ’র ৯ লক্ষ ১০ হাজার টাকার সম্পদ রয়েছে।
জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক মো. আজাদুল ইসলাম রতন ব্যবসা (ব্যবসার পুঁজি) থেকে বাৎসরিক আয় করেন ৩ লক্ষ ৭৪ হাজার টাকা, আইনপেশা থেকে ৩ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা, সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর’এর (এপিপি) সম্মানী ভাতা ৯৬ হাজার টাকা। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নগদ টাকা নিজ নামে ২ লক্ষ, নিজ নামে ৩ ভরি স্বর্ণ ১ লক্ষ টাকা, স্ত্রী ও স্বামীর নামে ১০ ভরি স্বর্ণ ৩ লক্ষ টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ১ লক্ষ টাকা, আসবাবপত্র ৫০ হাজার টাকা।
দিরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ রায় ব্যবসা থেকে বাৎসরিক ৭ লক্ষ ৫০ টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নিজ নামে নগদ ৭৫ হাজার টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে ৩০ হাজার টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা ৮ লক্ষ ৫০ হাজার ২৩১ টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে ১ লক্ষ টাকা, সেডান কার ১টি ৮ লক্ষ টাকা, স্বর্ণালংকার স্ত্রী/স্বামীর নামে ৫ ভরি ২ লক্ষ টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ৭০ হাজার টাকা, আসবাবপত্র ৯০ হাজার টাকা। স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে যৌথ মালিকানায় কৃষি জমি এবং আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবন।
উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ গোলাপ মিয়া ব্যবসা থেকে বাৎসরিক ৪ লক্ষ ১০ হাজার টাকা, অন্যান্য খাত থেকে ৩ লক্ষ টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নগদ টাকা নিজ নামে ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ২৮৯ টাকা, ব্যাংক ঋণ পূবালী ব্যাংক ৩ লক্ষ ৯৮ হাজার ৯৬৯ টাকা, স্বর্ণালংকার ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ৮০ হাজার টাকা, আসবাবপত্র ১ লক্ষ টাকা এবং অন্যান্য ৭ লক্ষ ২৬ হাজার ৬৮৩ টাকা। স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে কৃষি জমি ৬ শতক ৫ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, অকৃষি জমি ২ শতক ৪ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা।
দিরাই উপজেলা যুবলীগের সভাপতি রঞ্জন কুমার রায় কৃষি খাত থেকে বৎসরিক ৮০ হাজার টাকা, ব্যবসা থেকে ৯০ হাজার টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নিজ নামে নগদ ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে ৮ ভরি স্বর্ণ ৪ লক্ষ টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ১ লক্ষ টাকা, আসবাবপত্র ১ লক্ষ টাকা। স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে যৌথ মালিকানায় ১২ কেদার কৃষি জমি ও একটি বাড়ি।
মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান রিপা সিনহা সঞ্চয়পত্র থেকে বাৎসরিক ১ লক্ষ ৮০০ টাকা, আইনপেশা থেকে ৬০ হাজার, চাকুরী (সম্মানী) ৩ লক্ষ ২৪ হাজার টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নিজ নামে নগদ ৯ লক্ষ টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে ৪ লক্ষ ৫১ হাজার ৪৮৭ টাকা, জিপিএফ ১০ লক্ষ ৫৭ হাজার ৭৪১ টাকা, সঞ্চয়পত্র ১৫ লক্ষ টাকা, স্বর্ণ নিজ নামে ২১ ভরি ও স্বামী/স্ত্রীর নামে ১০ ভরি, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ২ লক্ষ টাকা, আসবাবপত্র ২ লক্ষ টাকা। স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নিজ নামে ২ শতক কৃষি জমি ৪ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে ২ শতক ৪ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা, অকৃষি জমি নিজ নামে ৭ শতক ২ লক্ষ ৩২ হাজার ৫০০টাকা ও স্বামী/স্ত্রীর নামে ৭ শতক ২ লক্ষ ৩২ হাজার ৫০০টাকা ।
এদিকে শাল্লা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অবনী মোহন দাস আইন পেশা থেকে বাৎসরিক ৫০ হাজার টাকা এবং প্রার্থীর উপর নির্ভরশীল (স্ত্রী) বার্ষিক বেতন ২ লক্ষ ৭০ হাজার ৬০০ টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ১টি মোটর সাইকেল ২ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা, ১টি ইঞ্জিন চালিত নৌকা ২ লক্ষ টাকা, স্বর্ণ নিজ নামে ৪ ভরি ১ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে স্বর্ণ ৮ ভরি ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী নিজ নামে ৪৭ হাজার টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে ৩৯ হাজার টাকা, আসবাবপত্র নিজ নামে ১ লক্ষ টাকা ও স্ত্রী/স্বামীর নামে ৮ হাজার টাকা, ১টি পাওয়ার টিলার ৫৪ হাজার টাকা। স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে কৃষি জমি ১ লক্ষ ৫ হাজার টাকা, অকৃষি জমি (বাজার ভিট) ৬০ হাজার টাকা, ২টি আধাপাকা ঘর ৪ লক্ষ টাকা, বাড়ি দুইটি ৯০ হাজার টাকা।
উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান গনেন্দ্র চন্দ্র সরকার কৃষি খাত থেকে বাৎসরিক ১ লক্ষ টাকা, কৃষি পণ্য ও মৌসুমী ব্যবসা থেকে ২ লক্ষ ৪৬ হাজার টাকা ও অন্যান্য খাত থেকে ৫০ হাজার টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নিজ নামে নগদ (মৌসুমী ব্যবসার মূলধন) ৭ লক্ষ টাকা, স্বর্ণালংকার ৫০ হাজার টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ২০ হাজার টাকা, আসবাবপত্র ২০ হাজার টাকা।
স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে কৃষি জমি পৈত্রিক সূত্রে ২২.০৬ একর, স্ত্রী/স্বামীর নামে ৬.৬৬ একর ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা, নির্ভরশীলদের নামে ৫.৪১ একর। বাড়ি ১৫ হাজার টাকা।
বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান দিপু রঞ্জন দাশ অন্যান্য খাত থেকে ২ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নিজ নামে নগদ ৪০ হাজার টাকা, মোটরসাইকেল ১টি ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকা, স্ত্রী/স্বামীর নামে ২ ভরি স্বর্ণ ২ লক্ষ টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ৭০ হাজার টাকা, আসবাবপত্র ৭০ হাজার টাকা। স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে কৃষি জমি ৫.০০ একর ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, যৌথ মালিকানায় একটি সেমি পাকা বাড়ি রয়েছে।
এস.এম শামীম ব্যবসা থেকে বাৎসরিক ৩ লক্ষ ৩০ হাজার ৮৩০ টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নিজ নামে নগদ ৩ লক্ষ ২২ হাজার টাকা, স্বর্ণালংকার ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ৮০ হাজার টাকা, আসবাবপত্র ১ লক্ষ টাকা।

সুত্র-সুনামগঞ্জের খবর