জেলার ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জামানত হারিয়েছেন ১৩ প্রার্থী। এরমধ্যে ছাতক উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জামানত হারিয়েছেন ৬ প্রার্থী এবং দোয়ারাবাজার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জামানত হারিয়েছেন ৭ প্রার্থী। চেয়ারম্যান পদে জামানত হারিয়েছেন ৪ জন এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৯ জন। নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, প্রদত্ত ভোটের ১৫ শতাংশের কম ভোট পাওয়ায় প্রার্থীরা জামানত হারিয়েছেন। ছাতকে প্রদত্ত ভোটের হার ২৯.৭৫ শতাংশ এবং দোয়ারাবাজারে ৩১.৩৩ শতাংশ।
ছাতকে চেয়ারম্যান পদে জামানত হারিয়েছেন দুইজন। আওয়ামী লীগ নেতা ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আবু সাদাত মোহাম্মদ লাহিন মিয়া ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন তিন হাজার ৩৫০ ভোট ও আওয়ামী লীগ নেতা আমজাদ আলী হেলিকপ্টার প্রতীকে পেয়েছেন দুই হাজার ৭৪ ভোট। জামানত রক্ষার জন্য তাদেরকে ৫ হাজার ৯৫৯ ভোট পেতে হতো।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামানত হারিয়েছেন ৪ জন। মো. আব্দুল জব্বার খোকন উড়োজাহাজ প্রতীকে পাঁচ হাজার ৩৫ ভোট, মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন পালকি প্রতীকে এক হাজার ৩৮১ ভোট, রকিব আহমদ তালা প্রদীকে তিন হাজার ১৮১ ভোট ও শহীদুজ্জামান টিউবওয়েল প্রতীকে চারশ’ ৬৯ ভোট পেয়েছেন। জামানত রক্ষার জন্য তাদের কে পাঁচ হাজার ৮৪৯ ভোট পেতে হতো।
দোয়ারাবাজারে চেয়ারম্যন পদে জামানত হারিয়েছেন দুই জন প্রার্থী। আওয়ামী লীগ নেতা দেওয়ান আশিদ রাজা চৌধুরী কাপ-পিরিচ প্রতীকে নয়শ ৬০ ভোট, উপজেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. ইদ্রিস আলী বীরপ্রতীক মোটরসাইকেল প্রতীকে দুই হাজার ৬৯০ ভোট পেয়েছেন। জামানত রক্ষার জন্য তাদে কে তিন হাজার ৮৫৬ ভোট পেতে হতো।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামানত হারিয়েছেন পাঁচ জন। আব্দুস সুবহান পালকি প্রতীকে এক হাজার ৭১২ ভোট, জে ইউ সেলিম বই প্রতীকে দুই হাজার ৬৩২ ভোট, মো. রাসেল মিয়া টিয়াপাখি প্রতীকে তিন হাজার ৬৯১ ভোট, মো. শরীফ আহমদ আইসক্রিম প্রতীকে আটশ ৮৪ ভোট, সোনাধন দে গ্যাস সিলিন্ডার প্রতীকে এক হাজার ২৪০ ভোট পেয়েছেন। জামানত রক্ষার জন্য তাদের তিন হাজার ৮০১ ভোট প্রয়োজন ছিল।
সংবাদ শিরোনাম :
ছাতক-দোয়ারা জামানত হারালেন ১৩ প্রার্থী
- ছাতক প্রতিনিধি::
- প্রকাশের সময় : ০৪:০০:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪
- ৪৯০
জনপ্রিয় সংবাদ